Skip to main content

আর্মিতে মেয়েদের কু-মা-রী-ত্ব টেস্ট কিভাবে করানো হয়, (ভিডিও সহ)



 বর্তমান যুগে মেয়েরা ছেলেদের থেকে কোন দিক দিয়েই পিছিয়ে নেই। বর্তমান যুগে ছেলেদের পাশাপাশি মেয়েদেরও আর্মিতে নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে। আর এই আর্মি পুলিশসহ সব বাহিনীতেই যোগদানের পূর্বে সকলকেই বিভিন্ন ধরনের ট্রেনিং সম্পন্ন করতে হয় তা ছেলে হোক কিংবা মেয়ে হোক। রুলস আসলে সবার জন্যই সমান।


আর্মিতে নিয়োগ দেওয়ার পূর্বে এমনকি ট্রেনিং শুরুর আভেই ছেলে মেয়ে উভয়েরই মেডিকেল টেস্ট করানো হয়। যদি কারো শরীরে কোন রোগ বা সমস্যা থাকে। তাহলে তাকে আর আর্মিতে নেয়া হয়না। এগুলো কম বেশী সকলেরই জানা থাকলেও অনেকেই হয়তো জানেন না যে , আর্মিতে নিয়োগের সময় মেয়েদের ভার্জিনিটি বা সতীত্ব টেস্ট ও করতে হয় ।

এখন প্রশ্ন হলো , আর্মিতে মেয়েদের ভার্জিনিটি বা কুমারীত্ব টেস্ট কিভাবে করানো হয় ।



আর মেয়েরা যদি ভার্জিন না হয় তাহলে তাকে আর্মিতে নেয়া হয় কিনা। আর এই মেয়েদের ভার্জিনিটি টেস্ট কেনইবা করা হয়। এই টেস্ট করাটা কতটুকু যুক্তি সঙ্গত? এই সবগুলো প্রশ্নের উত্তর জানাবো আজ


আর্মিতে যোগ দেওয়ার জন্য মেয়েদেরকে অনেক কঠিন কঠিন সব প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। নারী বলে সে ক্ষেত্রে কোন ছাড় নেই। শারীরিক বা মানসিক সব ধরনের কঠিন চাপের মধ্য দিয়ে যেতে হয় নারী পুরুষ সবাইকেই। আর্মিতে নিয়োগ পাওয়ার পূর্বে মেয়েদের ভার্জিনিটি টেস্ট করতে হয়। এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তবে এই বিষয়ে আমরা ভিডিওর শেষের দিকে আলোচনা করব। তবে চলুন তার আগে আমরা দেখে নেই আর্মিতে মেয়েদের মেডিকেল টেস্টে যে সমস্ত ধাপগুলো সম্পন্ন করতে হয়।


মেয়েদের মেডিকেল টেস্টের প্রথম ধাপ হলো তাদের বয়সের উর্ধ্বসীমা হতে হবে 21 বছর। তার পরে তাদের হাইট চেক করা হয়। আর্মিতে নিয়োগ পেতে হলে মেয়েদের উচ্চতা হতে হবে কমপক্ষে 5 ফুট 1 ইঞ্চি। নেক্সট স্টেপ এ ওয়েট চেক করা হয়। 5 ফুট 1 ইঞ্চি হাইট অনুসারে মেয়েদের ওজন হতে হয় 40 থেকে 41 কেজি। তবে মনে রাখতে হবে ওভারওয়েট মেয়েদের কিন্তু আর্মিতে নিয়োগ দেয়া হয় না ।


এরপর মেয়েদের ব্লাড প্রেসার এবং হার্টবিট চেক করা হয়। সেখানে পরীক্ষা করে দেখা হয় প্রার্থীর হার্টবিট স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি আছে কিনা । মেয়েদের শরীরের যেকোনো ছোট ছোট সমস্যা তাদের সৈনিক হওয়ার পথে বাধা হতে পারে। এরপর মেয়েদের চেস্ট মেপে দেখা হয়। যদি চেস্ট নরমালি ২৮ ইঞ্চি হয়ে থাকে তাহলে এটা ফুলিয়ে 30 ইঞ্চি করে দেখাতে হয় ।


এরপর মেয়েদের পা খুব ভালোভাবে চেক করা হয়। বিশেষ করে হাঁটু সোজা করে দাঁড়ানোর পর দুই হাটু যদি ক্লোজ হয়ে যায় তাহলে সাধারনত মেয়েদের রিজেক্ট করে দেওয়া হয়ে থাকে । এরপর দেখা হয় মেয়েদের পায়ের পাতা সমান ও পায়ের পাতা মাটির সাথে মিশে যায় কিনা । এরপর মেয়েদের ব্লাড টেস্ট করা হয়। যদি রক্তে কোন সমস্যা থাকে বা শরীরে কোন রোগ থাকে তাহলে তাকে আমিতো নেওয়া হয় না । আর এই টেস্টের মাধ্যমে এটাও জানা যায় যে প্রার্থী কোন মাদক সেবন করে কিনা ।

এরপরের স্টেপ এ মেয়েদের ইউরিন টেস্ট করা হয়। আর এটা করার কারণ হলো মেয়েদের মূত্রনালীতে কোনো ইনফেকশন আছে কিনা তা জানার জন্য। এরপর মেয়েদের ফুল বডি এক্সরে করা হয়। যদি শরীরের কোনো হাড়ভাঙ্গা থাকে তাহলে সে বাদ পরে যাবে। এরপর আল্ট্রাসনোগ্রাম করা হয় । যেখানে দেখা হয় শরীরের টিস্যু বা অর্গান গুলো ঠিকঠাক আছে কিনা। এরপর মেয়েদের শ্রবণ শক্তি পরীক্ষা করা হয়। মেয়েদের শরীরে কিন্তু কোন ট্যাটু মার্ক থাকা যাবে না ।


এরপর মেয়েদের নাক পরীক্ষা করে দেখা হয় নাকের সব কিছু ঠিক আছে কিনা এবং নাকে কোন সার্জারি করা আছে কিনা । নাকে সার্জারি করা থাকলে তাকে আর আর্মিতে নেওয়া হয় না। শ্রবণশক্তির সাথে সাথে মেয়েদের দৃষ্টিশক্তিও পরীক্ষা করা হয়ে থাকে। এর জন্য চোখের সামনে একটি পেন্সিল রেখে চোখের মুভমেন্ট চেক করা হয় আর ২০ ফুট দূরে রাখা সংখ্যাকে সনাক্ত করতে বলা হয়। কেউ যদি চশমা ব্যবহার করে থাকে আর তার চশমার পাওয়ার যদি মাইনাস ২.৫ এর নীচে হয় তাহলেও তাকে আর্মিতে নেওয়া হয় । তবে কেউ কালার ব্লাইন্ড হলে তাকে নেয়া হয় না।


এরপর জীব্বা হাত হাতের আঙ্গুল সবকিছুই পরীক্ষা করা হয়। এমনকি কারো হাতের তালুর যদি অতিরিক্ত ঘামতে থাকে তাহলেও তাকে অনেক সময় আনফিট বলে গণ্য করা হয়। এরপর দাঁত পরীক্ষা করা হয়। যদি কারো দাঁত ভাঙ্গা বা রিপ্লেস করা থাকে তাহলে সে আনফিট হয়ে যাবে।


এরপর দেখা হয় কারো হার্নিয়া বা পাইলসের মত কোন রোগ আছে কিনা। এরপর যে স্টেপ গুলি পরীক্ষা করা হয় সেগুলি আরো গুরুত্বপূর্ণ ।দেখা হয় কারো শারীরিক বা মানসিক সমস্যা রয়েছে কিনা । উপরের টেস্টগুলো কিন্তু ছেলে মেয়ে উভয়ের ক্ষেত্রেই করা হয় । মেয়েদের ক্ষেত্রে আরো দেখা হয় 16 বছরের আগে কারো পিরিয়ড হয়েছে কিনা। এছাড়াও দেখা হয় পিরিয়ড সাইকেল ঠিক আছে কিনা। এমনকি মেয়েদের পিরিয়ড চলাকালীন সময়ে কোন যন্ত্রণা বা ওভার ফ্লো হয় কিনা । এছাড়াও টেস্টে মেয়েদের মূত্রাশয় ও ডিম্বাশয় এর আকার স্বাভাবিক হতে হয়। উপরের সবগুলো পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে গেলে এরপর মেয়েদের ভার্জিনিটি টেস্ট করা হয়। এটাও তাদের রুলসের মধ্যে একটি।


যদি কোন মেয়ে কোন ছেলের সাথে একাধিকবার যৌ-ন সম্পর্কে লিপ্ত হয় । তাহলে সে মেডিকেল টেস্টে ধরা পড়ে যাবে। এবং সাথে সাথে তাকে বাদ দিয়ে দেওয়া হয় । তবে মেয়েটি যদি এক থেকে দু’বার যৌন সম্পর্ক স্থাপন করে। তাহলে তার বাদ পড়ার সম্ভাবনা খুবই কম থাকে। একটু সহজ করে বললে বিষয়টি দাঁড়ায় যে সকল মেয়েরা যৌন-আসক্ত সে সকল মেয়েদের সাধারণত আর্মিতে নিয়োগ দেওয়া হয় না। তবে এখানে মূলত ভার্জিনিটি পরীক্ষা করা হয় মেয়েরা মেরিড কিনা সেটা জানার জন্য।

বিশেষ করে ইন্দোনেশিয়ান সেনাবাহিনীতে নারীদের নিয়োগ পেতে হলে অবশ্যই তাকে কুমারীত্ব পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হয়। ইন্দোনেশিয়ান সেনাবাহিনীতে ১৯৫০ সাল থেকে মেয়েদের এই ভার্জিনিটি পরীক্ষা করা হয় আর সেটা করা হয় কুখ্যাত two-finger টেস্টের মাধ্যমে। সেখানে কোন মেয়ে ভার্জিন না হলে তাকে সেনাবাহিনীতে নিয়োগ দেওয়া হয় না। ইন্দোনেশিয়ান সেনাবাহিনীতে যত নারী সদস্য আছে। তারা সকলেই এই কুমারীত্ব বা ভার্জিনিটি টেস্ট করেই নিয়োগ পেয়েছেন।


তবে বাংলাদেশে এই ধরনের কোন পরীক্ষা করা হয় কিনা তা নিয়ে কেউ কখনই অভিযোগ করেনি। ধারণা করা হয় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে সতীত্ব পরীক্ষা করার মত কোন লজ্জাজনক পরীক্ষা মেয়েদেরকে দিতে হয় না।

Popular posts from this blog

মি'লন শেষে বী'র্য বাহিরে ফে'ললে কি গুনাহ হবে, ইসলাম যা বলছে

 নিজস্ব প্রতিবেদন: সহবাসের সময় বীর্য স্ত্রীর গর্ভে না রেখে বাইরে ফেলার একটি নির্দিষ্ট পদ্ধতির নাম ফিকহের ভাষায় "আজল"। এটি একটি পরিচিত প্রাকৃতিক জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি, যার ব্যাপারে ইসলাম সুস্পষ্ট দিকনির্দেশনা প্রদান করেছে। হাদিস অনুযায়ী, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সময় সাহাবিরা এই পদ্ধতি ব্যবহার করতেন, এবং তিনি তা নিষেধ করেননি। ফলে ইসলামি শরিয়তের আলোকে বলা যায়, স্ত্রীর সম্মতি থাকলে এবং বৈধ প্রয়োজনে আজল ব্যবহার করা জায়েয। তবে ইসলামে সন্তান না নেওয়ার পেছনে উদ্দেশ্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। যদি শুধুমাত্র দারিদ্র্য, জীবিকা অনিশ্চয়তা কিংবা সন্তান পালনের ভয় থেকে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়, তাহলে তা শরিয়তের দৃষ্টিতে গ্রহণযোগ্য নয়। কোরআনে আল্লাহ বলেন, “তোমাদের ও তোমাদের সন্তানদের রিজিকের দায়িত্ব আমি (আল্লাহ) নিয়েছি।” তবে স্ত্রীর শারীরিক অবস্থা, স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি বা চিকিৎসাবিজ্ঞানের মত অনুযায়ী গর্ভধারণ ঝুঁকিপূর্ণ হলে, সাময়িক জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি গ্রহণ বৈধ। এই ক্ষেত্রে আজল, কন্ডমসহ স্বাস্থ্যসম্মত ও শরিয়তসম্মত উপায় অবলম্বন করা যায়। স্থায়ীভাবে সন্তান না নেওয়ার জন্য যেমন বন্ধ্যাক...

এইমাত্র পাওয়াঃ হঠাৎ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য জরুরি নির্দেশনা

দেশের সব সরকারি ও বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে আগামী ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরি ও হালনাগাদ করার নির্দেশ দিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)। সোমবার অধিদপ্তরের মহাপরিচালক প্রফেসর ড. মুহাম্মদ আজাদ খান স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ নির্দেশনা দেওয়া হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের নির্দেশনা অনুযায়ী জাতীয় তথ্য বাতায়নের ([www.bangladesh.gov.bd](http://www.bangladesh.gov.bd)) আওতায় থাকা সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে যেসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইট নেই অথবা হালনাগাদ নয়, সেগুলোকে সরকারি ব্যয় সংকোচনের স্বার্থে স্বতন্ত্র ওয়েবসাইট তৈরি করতে হবে। ওয়েবসাইটে যেসব তথ্য অন্তর্ভুক্ত ও হালনাগাদ রাখতে বলা হয়েছে, তার মধ্যে রয়েছে— * প্রতিষ্ঠানের পরিচিতি * পাঠদানের অনুমতি ও স্বীকৃতি * শ্রেণি ও লিঙ্গভিত্তিক শিক্ষার্থীর পরিসংখ্যান * অনুমোদিত শাখার তথ্য * শিক্ষক ও শিক্ষিকার নামসহ পূর্ণাঙ্গ ক্লাস রুটিন ও পাঠ্যসূচি * গুরুত্বপূর্ণ নোটিশ * এমপিও সংক্রান্ত তথ্য * প্রতিষ্ঠানের যোগাযোগের ঠিকানা ও ফোন/মোবাইল নম্বর * তথ্য সেবা কেন্দ্র ও অভিযোগ নিষ্পত্তি কর্মকর্তার ঠিকানা ও নম্বর * প্রধান ...

পা'য়খা'নার রাস্তার লো'ম কা'টা জায়েজ কিনা: ইসলাম যা বলছে

 নিজস্ব প্রতিবেদন: ইসলামে শরীর ও আত্মার পরিচ্ছন্নতার প্রতি বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। শরীরের পরিচ্ছন্নতা ইসলামী জীবনাচারের একটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ। নবী মুহাম্মদ (সা.) স্পষ্টভাবে বর্ণনা করেছেন, বগলের নিচ, নাভির নিচ এবং গোপনাঙ্গের আশপাশের পশম নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে পরিষ্কার করা উচিত।পায়খানার রাস্তার লোম (যেগুলো নাভীর নিচে এবং গোপনাঙ্গের আশেপাশে) কাটা বা পরিষ্কার করা জায়েজ আছে। সহিহ মুসলিম, সুনানে নাসাঈ ও মুসনাদে আহমদ-সহ একাধিক হাদিস গ্রন্থে বর্ণিত হয়েছে, হযরত আনাস (রা.)-এর ভাষ্যে রাসূলুল্লাহ (সা.) এসব পশম ও নখ চল্লিশ দিনের মধ্যে পরিষ্কার করার নির্দেশ দিয়েছেন। এর বেশি সময় অবহেলা করা শরীয়তের দৃষ্টিতে গুনাহের শামিল হতে পারে। শরীয়তে নির্দিষ্ট কোনো পদ্ধতি বাধ্যতামূলক নয়। ব্লেড, কাঁচি, হেয়ার রিমুভাল ক্রিম বা যে কোনো স্বাস্থ্যসম্মত এবং নিরাপদ উপায় ব্যবহার করা বৈধ। মূল লক্ষ্য হচ্ছে পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখা। তবে ৪০ দিনের বেশি সময় এসব পরিষ্কার না করলে তা অবহেলার পর্যায়ে পড়ে এবং তা গুনাহ হতে পারে। তবে শুধু এই কারণে সালাত বাতিল হবে বা অগ্রহণযোগ্য হবে—এমন কোনো বক্তব্য সহিহ হাদিসে পাওয়া যায় না। নাম...

হঠাৎ শা’রীরিক মি’লন বন্ধ করলে মেয়েদের যা হয়, সকল ছেলেদের জানা উচিৎ

  হঠাৎ শা’রীরিক মি’লন বন্ধ করলে মে’য়েদের যা হয়, সক’ল ছেলেদের জা’না উ’চি’ৎ স্বা’মী-বিয়োগ, বিবাহ-বি’চ্ছেদ, বা অন্য শহরে চাকরি, এধরনের নানাবিধ কারণে মি`লন’তা হা’রিয়ে যেতে পারে না’রীর থেকে। এতে অনেক স’ময় ক্ষ’তিগ্র’স্থ হয় না’রী শ’রীর। মা’নসিক দিক থেকে সুখ ও শান্তি চ’লে যায়। অনেক দেখা দেয়। তবে কিছু ক্ষেত্রে ভা’লোও হয়। ভা’লো-ম’ন্দ মি’লিয়ে স’হবা’স বন্ধ হওয়ার কারণে কী কী আসে জেনে নিন আ’গের চেয়ে অনেক বেশি উ’তলা করে তোলে: আম’র’া স’বাই জানি, মি’লন হ’তাশা, হাঁ’হুতাশ মেটাতে সাহায্য করে। কিন্তু কোনও অ’জ্ঞাত কারণে যদি না’রীর জীবনে স’হবা’সের চ্যা’প্টার বন্ধ হয়ে যায়, তবে মা’নসিক তৈরি ‘হতে পারে। ক’থায় ক’থায় মন খারাপ, কিছু ভা’লো না লা’গা, কারণে অকারণে অ’তিরিক্ত রা’গ জ’ন্মাতে শুরু ‘হতে পারে। মা’নুষের স’ঙ্গে দু’র্ব্য’বহার করতেও শুরু করে দিতে পারেন সেই না’রী। স্ক’টিশ গবেষকদের প’রীক্ষায় জা’না যায়, স’হবাস বন্ধ হয়ে গেছে এমন ম’হিলাদের নাকি লো’কের স’ঙ্গে ক’থা বলতেও অ’সুবিধে হয়। এর কারণ, স’হবা’স করার স’ময় থেকে যে ফি’ল গু’’ড কে’মিক্যাল এ’ন্ডোর্ফিন ও অ’ক্সিটোসিন নিঃ’সরিত হয়, তা বন্ধ হয়ে যাওয়া। ই’উরিনারি ট্র্যা’ক...

কোন ভি’টামিনের অভাবে অতিরিক্ত ঘাম ঝরে, জেনে নিন

  তীব্র গরম অথবা বাতাসে আর্দ্রতাজনিত অস্বস্তি থাকলে ঘাম হওয়া স্বাভাবিক। সাধারণত ঘামের মাধ্যমে শরীরে জমা টক্সিন বা দূষিত পদার্থ বেরিয়ে যায়। কিন্তু ঘাম বের হওয়ারও একটা মাত্রা থাকতে হয়। অকারণে অস্বাভাবিক হারে ঘাম হলে তা জটিল কোনো রোগের উপসর্গ বলে ধরে নেওয়া হয়। শিশু বা প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে অতিরিক্ত ঘামঝরার পেছনে ভিটামিন ডি–এর ঘাটতি একটি সম্ভাব্য কারণ হতে পারে, বিশেষ করে মাথায় ঘাম বেশি হলে। তবে ভিটামিন ডি ঘাটতির অন্যতম লক্ষণ হিসেবে নবজাতকদের ক্ষেত্রে মাথায় অতিরিক্ত ঘামকে ধরা হয়। এছাড়া, ভিটামিন বি–এর অভাব (বিশেষ করে বি১ বা থায়ামিন) থেকেও অতিরিক্ত ঘাম হতে পারে, কারণ এটি স্নায়ুতন্ত্রের কার্যক্রমে প্রভাব ফেলে। আবার ভয়, উদ্বেগ বা আতঙ্ক থেকেও অনেক সময়ে ঘাম হয়। তবে চিকিৎসকেরা বলছেন, শরীরে ভিটামিন ডি-এর অভাব হলেই এই উপসর্গটি প্রকট হয়ে ওঠে। অতিরিক্ত ঘাম ছাড়া এই ভিটামনের অভাবে আর কী কী লক্ষণ প্রকাশ পায়? হাড়ের ক্ষয় হাড় মজবুত ও শক্তিশালী রাখতে প্রয়োজন পর্যাপ্ত ক্যালসিয়াম। যার জোগান দেয় ভিটামিন ডি। তবে শরীরে ভিটামিন ডি-র ঘাটতি থাকলে ক্যালসিয়ামের অভাবে হাড় ভিতর থেকে ক্ষয়ে যেতে থাকে। অত্যধিক ...

১ বছর আগে থেকেই শরীর বলে দেয় ক্যা'ন্সা'র আসছে, জেনে নিন

 নিজস্ব প্রতিবেদন: বুক জ্বালা বা হেয়ার্টবার্নকে আমরা প্রায়ই সাধারণ হজমের সমস্যা মনে করি। তবে চিকিৎসকরা সতর্ক করছেন—এই উপসর্গকে অবহেলা করা বিপজ্জনক হতে পারে। কারণ, দীর্ঘদিন ধরে চলা বুক জ্বালা হতে পারে একটি মারাত্মক ও দুর্লভ ক্যানসারের পূর্বাভাস, যার নাম ইসোফ্যাজিয়াল ক্যানসার। এই ক্যানসার শরীরে বাসা বাঁধার এক বছর আগেই কিছু পূর্ব লক্ষণ দেখা দিতে পারে, যা শরীরের আচরণ বা পরিবর্তনের মাধ্যমে প্রকাশ পায়। কিন্তু আমরা অনেকেই এসব সংকেতকে গুরুত্ব দিই না। যে লক্ষণগুলো আগেভাগেই দেখা দেয়: * শরীরের যেকোনো জায়গায় চাকা বা গাঁট অনুভব হওয়া * অস্বাভাবিক রক্তপাত * দীর্ঘস্থায়ী কাশি বা গলা ভাঙা * ওজন হঠাৎ কমে যাওয়া * অতিরিক্ত ক্লান্তি * ত্বকে অস্বাভাবিক পরিবর্তন * হজমে সমস্যা বা বুক জ্বালা উপরের লক্ষণগুলোর কোনোটি যদি দীর্ঘ সময় থাকে, তাহলে দেরি না করে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। ইসোফ্যাজিয়াল ক্যানসার কী? এটি খাদ্যনালীর দেয়ালের কোষে তৈরি হওয়া এক ধরনের ক্যানসার। এটি বিশ্বজুড়ে দশম সর্বাধিক দেখা ক্যানসার হলেও এর প্রাথমিক লক্ষণ অনেক সময় অস্পষ্ট থাকে, ফলে রোগ ধরা পড়ে দেরিতে এবং চিকিৎসাও জটিল হয়ে ওঠে। এই ক্যানস...

বিএনপির জনপ্রিয় নেতা আর নেই, গভীর শো'কের ছায়া!

  মাদারীপুরের কালকিনি উপজেলা বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক, কালকিনি উপজেলা পরিষদের সাবেক ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ও কালকিনি ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আমেরিকা প্রবাসী মোঃ ইকবাল হোসেন খোকন মুন্সি (৭৫) বার্ধক্যজনিত কারণে শুক্রবার বিকেলে তাঁর নিজ বাসায় ইন্তেকাল করেছেন। ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। তাঁর মৃত্যুতে উপজেলা বিএনপির নেতাকর্মীরা ও বিভিন্ন সংগঠনের পক্ষ থেকে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন।