Skip to main content

গোপনে আপনার ফোন ট্র্যাক হচ্ছে কিনা? এখনই চেক করুন, সুরক্ষিত থাকুন!

 

আপনার অ্যান্ড্রয়েড ফোন কেউ গোপনে ট্র্যাক করছে কিনা—তা আপনি জানেন কি? অনেকেই না জেনে না বুঝে ফোনের সেটিংস এমনভাবে রেখে দেন, যার মাধ্যমে বিভিন্ন অ্যাপ, ওয়েবসাইট বা এমনকি হ্যাকাররাও গোপনে ডিভাইস ট্র্যাক করতে পারে। তবে সামান্য কিছু সেটিংস বদলেই আপনি ফোনকে করে তুলতে পারেন অনেক বেশি নিরাপদ।

একজন প্রযুক্তি কনটেন্ট ক্রিয়েটরের নতুন ভিডিওতে তুলে ধরা হয়েছে, কীভাবে আপনি নিজেই খুব সহজে এসব ট্র্যাকিং রোধ করতে পারেন এবং নিজের স্মার্টফোনকে সুরক্ষিত রাখতে পারেন।

১. “Unknown Tracker Alerts” চালু করুন
ফোনের Settings > Google > All Services এ যান

নিচে স্ক্রল করে “Unknown Tracker Alerts” অপশনটি খুঁজে বের করুন

এটি চালু রাখলে কোনো অজানা ডিভাইস বা অ্যাপ ফোন ট্র্যাক করার চেষ্টা করলে আপনি তাৎক্ষণিক নোটিফিকেশন পাবেন

২. “Theft Protection” অন করে রাখুন
কেউ ফোন টান মেরে নিয়ে গেলে, ফোনটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে লক হয়ে যাবে

এর জন্য আপনাকে সেটিংসে গিয়ে এই ফিচারটি চালু করতে হবে

Offline Lock ও Remote Lock অপশনগুলোও চালু রাখা উচিত—ফোন হারালে আপনি দূর থেকেই তা লক করে দিতে পারবেন

৩. “Find My Device” সক্রিয় করুন
ফোন হারালে এটি ব্যবহার করে আপনি লোকেশন ট্র্যাক করতে পারবেন

এমনকি আইএমইআই নম্বরও বের করে নিতে পারবেন

ফোনের তথ্য রিমোটলি ডিলিট করাও সম্ভব হবে

৪. “Chrome” ও “External Media” ট্র্যাকিং বন্ধ করুন
Settings > Google > Personalize Using Shared Data এ যান

এখানে গিয়ে Chrome ও External Media ডেটা শেয়ারিং বন্ধ করে দিন

এতে করে Google আপনার তথ্য বিক্রি করার সুযোগ পাবে না

৫. “Usage & Diagnostics” অপশন বন্ধ রাখুন
এটি চালু থাকলে Google আপনার ফোনের ডেটা নিয়ে এক্সপেরিমেন্ট করতে পারে

এতে ব্যাটারি দ্রুত ফুরায় ও নিরাপত্তা ঝুঁকি বাড়ে

সিকিউরিটি বাড়াতে এটি বন্ধ রাখাই ভালো

এই সহজ সেটিংসগুলো একটু সময় নিয়ে করে রাখলেই আপনার ফোন অনেক বেশি সুরক্ষিত থাকবে। আজকে আপনি হয়তো হ্যাকিংয়ের শিকার নন, কিন্তু ভবিষ্যতের জন্য এই সিকিউরিটি ব্যবস্থা অনেক বড় সাপোর্ট হতে পারে।

নিজে জানুন, নিরাপদ থাকুন—আর বন্ধুদের সাথেও এই তথ্যগুলো শেয়ার করুন।

Popular posts from this blog

মি'লন শেষে বী'র্য বাহিরে ফে'ললে কি গুনাহ হবে, ইসলাম যা বলছে

 নিজস্ব প্রতিবেদন: সহবাসের সময় বীর্য স্ত্রীর গর্ভে না রেখে বাইরে ফেলার একটি নির্দিষ্ট পদ্ধতির নাম ফিকহের ভাষায় "আজল"। এটি একটি পরিচিত প্রাকৃতিক জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি, যার ব্যাপারে ইসলাম সুস্পষ্ট দিকনির্দেশনা প্রদান করেছে। হাদিস অনুযায়ী, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সময় সাহাবিরা এই পদ্ধতি ব্যবহার করতেন, এবং তিনি তা নিষেধ করেননি। ফলে ইসলামি শরিয়তের আলোকে বলা যায়, স্ত্রীর সম্মতি থাকলে এবং বৈধ প্রয়োজনে আজল ব্যবহার করা জায়েয। তবে ইসলামে সন্তান না নেওয়ার পেছনে উদ্দেশ্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। যদি শুধুমাত্র দারিদ্র্য, জীবিকা অনিশ্চয়তা কিংবা সন্তান পালনের ভয় থেকে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়, তাহলে তা শরিয়তের দৃষ্টিতে গ্রহণযোগ্য নয়। কোরআনে আল্লাহ বলেন, “তোমাদের ও তোমাদের সন্তানদের রিজিকের দায়িত্ব আমি (আল্লাহ) নিয়েছি।” তবে স্ত্রীর শারীরিক অবস্থা, স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি বা চিকিৎসাবিজ্ঞানের মত অনুযায়ী গর্ভধারণ ঝুঁকিপূর্ণ হলে, সাময়িক জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি গ্রহণ বৈধ। এই ক্ষেত্রে আজল, কন্ডমসহ স্বাস্থ্যসম্মত ও শরিয়তসম্মত উপায় অবলম্বন করা যায়। স্থায়ীভাবে সন্তান না নেওয়ার জন্য যেমন বন্ধ্যাক...

এইমাত্র পাওয়াঃ হঠাৎ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য জরুরি নির্দেশনা

দেশের সব সরকারি ও বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে আগামী ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরি ও হালনাগাদ করার নির্দেশ দিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)। সোমবার অধিদপ্তরের মহাপরিচালক প্রফেসর ড. মুহাম্মদ আজাদ খান স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ নির্দেশনা দেওয়া হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের নির্দেশনা অনুযায়ী জাতীয় তথ্য বাতায়নের ([www.bangladesh.gov.bd](http://www.bangladesh.gov.bd)) আওতায় থাকা সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে যেসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইট নেই অথবা হালনাগাদ নয়, সেগুলোকে সরকারি ব্যয় সংকোচনের স্বার্থে স্বতন্ত্র ওয়েবসাইট তৈরি করতে হবে। ওয়েবসাইটে যেসব তথ্য অন্তর্ভুক্ত ও হালনাগাদ রাখতে বলা হয়েছে, তার মধ্যে রয়েছে— * প্রতিষ্ঠানের পরিচিতি * পাঠদানের অনুমতি ও স্বীকৃতি * শ্রেণি ও লিঙ্গভিত্তিক শিক্ষার্থীর পরিসংখ্যান * অনুমোদিত শাখার তথ্য * শিক্ষক ও শিক্ষিকার নামসহ পূর্ণাঙ্গ ক্লাস রুটিন ও পাঠ্যসূচি * গুরুত্বপূর্ণ নোটিশ * এমপিও সংক্রান্ত তথ্য * প্রতিষ্ঠানের যোগাযোগের ঠিকানা ও ফোন/মোবাইল নম্বর * তথ্য সেবা কেন্দ্র ও অভিযোগ নিষ্পত্তি কর্মকর্তার ঠিকানা ও নম্বর * প্রধান ...

পা'য়খা'নার রাস্তার লো'ম কা'টা জায়েজ কিনা: ইসলাম যা বলছে

 নিজস্ব প্রতিবেদন: ইসলামে শরীর ও আত্মার পরিচ্ছন্নতার প্রতি বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। শরীরের পরিচ্ছন্নতা ইসলামী জীবনাচারের একটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ। নবী মুহাম্মদ (সা.) স্পষ্টভাবে বর্ণনা করেছেন, বগলের নিচ, নাভির নিচ এবং গোপনাঙ্গের আশপাশের পশম নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে পরিষ্কার করা উচিত।পায়খানার রাস্তার লোম (যেগুলো নাভীর নিচে এবং গোপনাঙ্গের আশেপাশে) কাটা বা পরিষ্কার করা জায়েজ আছে। সহিহ মুসলিম, সুনানে নাসাঈ ও মুসনাদে আহমদ-সহ একাধিক হাদিস গ্রন্থে বর্ণিত হয়েছে, হযরত আনাস (রা.)-এর ভাষ্যে রাসূলুল্লাহ (সা.) এসব পশম ও নখ চল্লিশ দিনের মধ্যে পরিষ্কার করার নির্দেশ দিয়েছেন। এর বেশি সময় অবহেলা করা শরীয়তের দৃষ্টিতে গুনাহের শামিল হতে পারে। শরীয়তে নির্দিষ্ট কোনো পদ্ধতি বাধ্যতামূলক নয়। ব্লেড, কাঁচি, হেয়ার রিমুভাল ক্রিম বা যে কোনো স্বাস্থ্যসম্মত এবং নিরাপদ উপায় ব্যবহার করা বৈধ। মূল লক্ষ্য হচ্ছে পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখা। তবে ৪০ দিনের বেশি সময় এসব পরিষ্কার না করলে তা অবহেলার পর্যায়ে পড়ে এবং তা গুনাহ হতে পারে। তবে শুধু এই কারণে সালাত বাতিল হবে বা অগ্রহণযোগ্য হবে—এমন কোনো বক্তব্য সহিহ হাদিসে পাওয়া যায় না। নাম...

হঠাৎ শা’রীরিক মি’লন বন্ধ করলে মেয়েদের যা হয়, সকল ছেলেদের জানা উচিৎ

  হঠাৎ শা’রীরিক মি’লন বন্ধ করলে মে’য়েদের যা হয়, সক’ল ছেলেদের জা’না উ’চি’ৎ স্বা’মী-বিয়োগ, বিবাহ-বি’চ্ছেদ, বা অন্য শহরে চাকরি, এধরনের নানাবিধ কারণে মি`লন’তা হা’রিয়ে যেতে পারে না’রীর থেকে। এতে অনেক স’ময় ক্ষ’তিগ্র’স্থ হয় না’রী শ’রীর। মা’নসিক দিক থেকে সুখ ও শান্তি চ’লে যায়। অনেক দেখা দেয়। তবে কিছু ক্ষেত্রে ভা’লোও হয়। ভা’লো-ম’ন্দ মি’লিয়ে স’হবা’স বন্ধ হওয়ার কারণে কী কী আসে জেনে নিন আ’গের চেয়ে অনেক বেশি উ’তলা করে তোলে: আম’র’া স’বাই জানি, মি’লন হ’তাশা, হাঁ’হুতাশ মেটাতে সাহায্য করে। কিন্তু কোনও অ’জ্ঞাত কারণে যদি না’রীর জীবনে স’হবা’সের চ্যা’প্টার বন্ধ হয়ে যায়, তবে মা’নসিক তৈরি ‘হতে পারে। ক’থায় ক’থায় মন খারাপ, কিছু ভা’লো না লা’গা, কারণে অকারণে অ’তিরিক্ত রা’গ জ’ন্মাতে শুরু ‘হতে পারে। মা’নুষের স’ঙ্গে দু’র্ব্য’বহার করতেও শুরু করে দিতে পারেন সেই না’রী। স্ক’টিশ গবেষকদের প’রীক্ষায় জা’না যায়, স’হবাস বন্ধ হয়ে গেছে এমন ম’হিলাদের নাকি লো’কের স’ঙ্গে ক’থা বলতেও অ’সুবিধে হয়। এর কারণ, স’হবা’স করার স’ময় থেকে যে ফি’ল গু’’ড কে’মিক্যাল এ’ন্ডোর্ফিন ও অ’ক্সিটোসিন নিঃ’সরিত হয়, তা বন্ধ হয়ে যাওয়া। ই’উরিনারি ট্র্যা’ক...

কোন ভি’টামিনের অভাবে অতিরিক্ত ঘাম ঝরে, জেনে নিন

  তীব্র গরম অথবা বাতাসে আর্দ্রতাজনিত অস্বস্তি থাকলে ঘাম হওয়া স্বাভাবিক। সাধারণত ঘামের মাধ্যমে শরীরে জমা টক্সিন বা দূষিত পদার্থ বেরিয়ে যায়। কিন্তু ঘাম বের হওয়ারও একটা মাত্রা থাকতে হয়। অকারণে অস্বাভাবিক হারে ঘাম হলে তা জটিল কোনো রোগের উপসর্গ বলে ধরে নেওয়া হয়। শিশু বা প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে অতিরিক্ত ঘামঝরার পেছনে ভিটামিন ডি–এর ঘাটতি একটি সম্ভাব্য কারণ হতে পারে, বিশেষ করে মাথায় ঘাম বেশি হলে। তবে ভিটামিন ডি ঘাটতির অন্যতম লক্ষণ হিসেবে নবজাতকদের ক্ষেত্রে মাথায় অতিরিক্ত ঘামকে ধরা হয়। এছাড়া, ভিটামিন বি–এর অভাব (বিশেষ করে বি১ বা থায়ামিন) থেকেও অতিরিক্ত ঘাম হতে পারে, কারণ এটি স্নায়ুতন্ত্রের কার্যক্রমে প্রভাব ফেলে। আবার ভয়, উদ্বেগ বা আতঙ্ক থেকেও অনেক সময়ে ঘাম হয়। তবে চিকিৎসকেরা বলছেন, শরীরে ভিটামিন ডি-এর অভাব হলেই এই উপসর্গটি প্রকট হয়ে ওঠে। অতিরিক্ত ঘাম ছাড়া এই ভিটামনের অভাবে আর কী কী লক্ষণ প্রকাশ পায়? হাড়ের ক্ষয় হাড় মজবুত ও শক্তিশালী রাখতে প্রয়োজন পর্যাপ্ত ক্যালসিয়াম। যার জোগান দেয় ভিটামিন ডি। তবে শরীরে ভিটামিন ডি-র ঘাটতি থাকলে ক্যালসিয়ামের অভাবে হাড় ভিতর থেকে ক্ষয়ে যেতে থাকে। অত্যধিক ...

১ বছর আগে থেকেই শরীর বলে দেয় ক্যা'ন্সা'র আসছে, জেনে নিন

 নিজস্ব প্রতিবেদন: বুক জ্বালা বা হেয়ার্টবার্নকে আমরা প্রায়ই সাধারণ হজমের সমস্যা মনে করি। তবে চিকিৎসকরা সতর্ক করছেন—এই উপসর্গকে অবহেলা করা বিপজ্জনক হতে পারে। কারণ, দীর্ঘদিন ধরে চলা বুক জ্বালা হতে পারে একটি মারাত্মক ও দুর্লভ ক্যানসারের পূর্বাভাস, যার নাম ইসোফ্যাজিয়াল ক্যানসার। এই ক্যানসার শরীরে বাসা বাঁধার এক বছর আগেই কিছু পূর্ব লক্ষণ দেখা দিতে পারে, যা শরীরের আচরণ বা পরিবর্তনের মাধ্যমে প্রকাশ পায়। কিন্তু আমরা অনেকেই এসব সংকেতকে গুরুত্ব দিই না। যে লক্ষণগুলো আগেভাগেই দেখা দেয়: * শরীরের যেকোনো জায়গায় চাকা বা গাঁট অনুভব হওয়া * অস্বাভাবিক রক্তপাত * দীর্ঘস্থায়ী কাশি বা গলা ভাঙা * ওজন হঠাৎ কমে যাওয়া * অতিরিক্ত ক্লান্তি * ত্বকে অস্বাভাবিক পরিবর্তন * হজমে সমস্যা বা বুক জ্বালা উপরের লক্ষণগুলোর কোনোটি যদি দীর্ঘ সময় থাকে, তাহলে দেরি না করে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। ইসোফ্যাজিয়াল ক্যানসার কী? এটি খাদ্যনালীর দেয়ালের কোষে তৈরি হওয়া এক ধরনের ক্যানসার। এটি বিশ্বজুড়ে দশম সর্বাধিক দেখা ক্যানসার হলেও এর প্রাথমিক লক্ষণ অনেক সময় অস্পষ্ট থাকে, ফলে রোগ ধরা পড়ে দেরিতে এবং চিকিৎসাও জটিল হয়ে ওঠে। এই ক্যানস...

বিএনপির জনপ্রিয় নেতা আর নেই, গভীর শো'কের ছায়া!

  মাদারীপুরের কালকিনি উপজেলা বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক, কালকিনি উপজেলা পরিষদের সাবেক ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ও কালকিনি ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আমেরিকা প্রবাসী মোঃ ইকবাল হোসেন খোকন মুন্সি (৭৫) বার্ধক্যজনিত কারণে শুক্রবার বিকেলে তাঁর নিজ বাসায় ইন্তেকাল করেছেন। ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। তাঁর মৃত্যুতে উপজেলা বিএনপির নেতাকর্মীরা ও বিভিন্ন সংগঠনের পক্ষ থেকে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন।