স’হবা’স সাস্থ্যকরও বটে। স’হবা’স শুধু শ’রীর মনকে তৃ’’প্তি দেয় না। বরং শ’রীরকে রাখে সু’স্থ সবল এবং তরতাজা।তাই মনের আনন্দে স’হবা’স করুন। মন এবং শ’রীরকে ঝরঝরে রাখু’ন। জে’নে নিন স’হবা’স-এর দশটি দু্র্দান্ত সুফল। প্রতিদিন মি’লনের ফলে শ’রীরে কি কি উপকার হয় জানলে অ’বাক হবেন…জানুন এক্ষুনি
১) স’হবা’স করলে শ’রীরে ক্ষ’তিকর জীবানু বাসা বাধতে পারে না। গবেষকরা রীতিমতো পরীক্ষা করে জা’নিয়েছেন, যারা স’প্তাহে অ’ন্তত দুবার স’হবা’স করেন, তাদের শ’রীরে ক্ষ’তিকর জীবানু তুলনায় কম থাকে। তাই শ’রীরের জীবানু রুখতে হরদম স’হবা’স করুন নিজে’র স’’ঙ্গী অথবা স’’ঙ্গীনীর স’ঙ্গে।
২) যত বেশি স’হবা’স করেবন, তত বেশি স’হবা’স করার জন্য সক্ষম হবেন। কোনও কাজ নিয়মিত করলে, তাতে আপনার দক্ষ’তা বাড়ে। এটাই স্বা’ভাবিক নিয়ম। তাহলে স’হবা’স এর ব্যিতক্রম হবে কেন? তাই নিয়মিত স’হবা’স মানে আরও স’হবা’স করার জন্য পটু হয়ে ওঠা।
৩) স’হবা’স করলে মেয়েদের অভ্যন্তরীন অ’ঙ্গ এবং পেশী সচল থাকে। র’ক্ত সঞ্চালন ভাল হয়। জিমে গিয়ে শ’রীরের বাইরের দিক তো সুঠাম করে তোলা যায়। কিন্তু শ’রীরের ভেতরের দিককেও ভাল রাখতে দরকার নিয়মিত স’হবা’স।
৪) স’হবা’স করা ব্লাড প্রেসারের জন্য খুবই ভাল। পরীক্ষা করে দেখা গিয়েছে, লো ব্লাড প্রেসারের মানুষও অনেক ভাল অ’নুভব করেন নিয়মিত স’হবা’স করলে। ৫) স’হবা’স আ’সলে এক ধ’রনের ব্যয়াম। প্রতি মিনিটে এতে পাঁচ ইউনিট ক্যালোরি ন’ষ্ট হয়। রোজ যেমন নিয়ম করে জিমে সময় দেন, একই রকম ভাবে এবার থেকে স’হবা’সের জন্য সময় বের করুন।
৬) মনের স’ঙ্গে স’হবা’সের কী অদ্ভূ’ত মিল। নিয়মিত স’হবা’স করেল, আপনার হৃদপিন্ড ভাল থাকবে। ফলে কমবে হা’র্ট অ্যা’টাকের সম্ভাবনা। ৭) শ’রীরে অসহ্য য’ন্ত্রণা? পেইন কিলার খেতে হবে? পরে খাবেন। আগে একবার টুক করে স’হবা’স উপভো’গ করে নিন। তারপর নিজেই অ’নুভব করবেন, আপনার য’ন্ত্রণা ভ্যানিশ!
৮) বেশি স’হবা’সকরেন? খুব ভাল। খানিকটা নি’শ্চিত থাকতে পারেন এটা ভেবে যে, অন্য রো’গ আপনাকে ছুঁতে পারে, কিন্তু ক্যানসার অ’পনার থেকে দূ’রে থাকবে। ৯) রাতে ঘু’ম আসে না? খুব চিন্তা মাথায়? কীভাবে কমবে? এই চিন্তায় আরও ঘু’ম আ’সছে না চোখে? এত চিন্তা করবেন না।
স’হবা’স করুন আর উপভো’গের শেষে বি’ছানায় শ’রীর এলিয়ে দিন। দেখবেন আপনার চোখে কখন ঘু’ম নেমে এসেছে। ১০) ২০১৫-তে জীবন যে গতিতে চলছে, তাতে স্ট্রে’স আসাটাই স্বা’ভাবিক। এই স্ট্রে’স থেকে মু’ক্তি পাওয়ার সহজ উপায় একটাই। স’হবা’স করুন। মনে মাথায় টেনসন আসবে কীভাবে? আপনি যে তখন জীবনের সবথেকে তৃ’’প্তির স্বাদে বিভোর তখন।