Skip to main content

কোন র'ক্তে'র গ্রুপে গরম বা শীত বেশি লাগে, জেনে নিন এখনই


 নিজস্ব প্রতিবেদন: অনেক সময় দেখা যায়, একই জায়গায় অবস্থান করলেও একজন মানুষ প্রচণ্ড গরম অনুভব করছেন, অন্যজন আবার বেশ স্বস্তিতে আছেন। অনেকেই মনে করেন—এর পেছনে রক্তের গ্রুপের ভিন্নতা দায়ী হতে পারে। কিন্তু আসলে ব্যাপারটি কতটা সত্য?


এই বিষয়ে বিস্তারিত ব্যাখ্যা দিয়েছেন ভারতের চিকিৎসক ডা. নারেন্দ্র সিংলা। তার মতে, রক্তের গ্রুপ ও গরম বা ঠান্ডা অনুভব করার মধ্যে সরাসরি কোনো বৈজ্ঞানিক সম্পর্ক পাওয়া যায়নি।


তবে কিছু গবেষণায় ইঙ্গিত পাওয়া গেছে, নির্দিষ্ট কিছু রক্তের গ্রুপে কোষের গঠনগত কারণে সেগুলো তাপজনিত চাপ থেকে কিছুটা সুরক্ষা পেতে পারে। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, এইচ এবং এ অ্যান্টিজেনযুক্ত কোষগুলো গরমের প্রতিক্রিয়ায় কিছুটা সহনশীল হতে পারে। এর পেছনে ভূমিকা রাখে গ্লাইকোসাইলট্রান্সফারেজ নামের একটি এনজাইম, যা কোষের সুরক্ষা বাড়াতে সহায়ক।


অন্যদিকে, ডা. বাদল তাওরি জানান, ‘O’ গ্রুপের মানুষের শরীরে অ্যাড্রেনালিন হরমোন তুলনামূলক বেশি থাকায় গরমের সময় তাদের দেহে তাপমাত্রা বৃদ্ধি পায় এবং তারা বেশি গরম অনুভব করতে পারেন। অপরদিকে, ‘A’, ‘B’ বা ‘AB’ গ্রুপের মানুষদের দেহে রক্ত চলাচল ও রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থার কিছু পার্থক্য থাকায় তারা তুলনামূলকভাবে গরমে কিছুটা সহনশীল হতে পারেন। তবে এই বিষয়গুলো এখনো পর্যাপ্ত গবেষণায় প্রমাণিত হয়নি।


রক্তের গ্রুপ যদিও গরম-ঠান্ডা অনুভূতির প্রধান কারণ নয়, তবে তা কিছু নির্দিষ্ট স্বাস্থ্যঝুঁকির সঙ্গে সম্পর্কিত হতে পারে। যেমন, ‘O’ গ্রুপের মানুষের হৃদরোগ বা রক্ত জমাট বাঁধার ঝুঁকি কম থাকে। আবার ‘A’ ও ‘AB’ গ্রুপের ব্যক্তিদের পাকস্থলী বা অগ্ন্যাশয়ের ক্যানসারের ঝুঁকি তুলনামূলক বেশি থাকতে পারে।


চিকিৎসকদের মতে, কারও শরীরে গরম বেশি লাগার মূল কারণ রক্তের গ্রুপ নয়। এর পেছনে কাজ করে পানিশূন্যতা, ওজন, বিপাক প্রক্রিয়ার গতি, শারীরিক ফিটনেস এবং জীবনযাত্রার ধরন। তাই গরমে স্বস্তি পেতে হলে এসব বিষয়ে যত্নশীল হওয়াই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।


শেষ কথা, গরম লাগার অনুভূতিতে রক্তের গ্রুপের ভূমিকা থাকলেও তা খুবই সীমিত এবং পরোক্ষ। সচেতন জীবনযাপনই গরমে সুস্থ থাকার প্রধান চাবিকাঠি।

Popular posts from this blog

স'হ'বাস শেষে বী'র্য বাহিরে ফেললে কি গুনাহ হবে, ইসলাম যা বলছে

 নিজস্ব প্রতিবেদন: সহবাসের সময় বীর্য স্ত্রীর গর্ভে না রেখে বাইরে ফেলার একটি নির্দিষ্ট পদ্ধতির নাম ফিকহের ভাষায় "আজল"। এটি একটি পরিচিত প্রাকৃতিক জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি, যার ব্যাপারে ইসলাম সুস্পষ্ট দিকনির্দেশনা প্রদান করেছে। হাদিস অনুযায়ী, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সময় সাহাবিরা এই পদ্ধতি ব্যবহার করতেন, এবং তিনি তা নিষেধ করেননি। ফলে ইসলামি শরিয়তের আলোকে বলা যায়, স্ত্রীর সম্মতি থাকলে এবং বৈধ প্রয়োজনে আজল ব্যবহার করা জায়েয। তবে ইসলামে সন্তান না নেওয়ার পেছনে উদ্দেশ্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। যদি শুধুমাত্র দারিদ্র্য, জীবিকা অনিশ্চয়তা কিংবা সন্তান পালনের ভয় থেকে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়, তাহলে তা শরিয়তের দৃষ্টিতে গ্রহণযোগ্য নয়। কোরআনে আল্লাহ বলেন, “তোমাদের ও তোমাদের সন্তানদের রিজিকের দায়িত্ব আমি (আল্লাহ) নিয়েছি।” তবে স্ত্রীর শারীরিক অবস্থা, স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি বা চিকিৎসাবিজ্ঞানের মত অনুযায়ী গর্ভধারণ ঝুঁকিপূর্ণ হলে, সাময়িক জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি গ্রহণ বৈধ। এই ক্ষেত্রে আজল, কন্ডমসহ স্বাস্থ্যসম্মত ও শরিয়তসম্মত উপায় অবলম্বন করা যায়। স্থায়ীভাবে সন্তান না নেওয়ার জন্য যেমন বন্ধ্যাক...

পা'য়খা'নার রাস্তার লো'ম কা'টা জায়েজ কিনা: ইসলাম যা বলছে

 নিজস্ব প্রতিবেদন: ইসলামে শরীর ও আত্মার পরিচ্ছন্নতার প্রতি বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। শরীরের পরিচ্ছন্নতা ইসলামী জীবনাচারের একটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ। নবী মুহাম্মদ (সা.) স্পষ্টভাবে বর্ণনা করেছেন, বগলের নিচ, নাভির নিচ এবং গোপনাঙ্গের আশপাশের পশম নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে পরিষ্কার করা উচিত।পায়খানার রাস্তার লোম (যেগুলো নাভীর নিচে এবং গোপনাঙ্গের আশেপাশে) কাটা বা পরিষ্কার করা জায়েজ আছে। সহিহ মুসলিম, সুনানে নাসাঈ ও মুসনাদে আহমদ-সহ একাধিক হাদিস গ্রন্থে বর্ণিত হয়েছে, হযরত আনাস (রা.)-এর ভাষ্যে রাসূলুল্লাহ (সা.) এসব পশম ও নখ চল্লিশ দিনের মধ্যে পরিষ্কার করার নির্দেশ দিয়েছেন। এর বেশি সময় অবহেলা করা শরীয়তের দৃষ্টিতে গুনাহের শামিল হতে পারে। শরীয়তে নির্দিষ্ট কোনো পদ্ধতি বাধ্যতামূলক নয়। ব্লেড, কাঁচি, হেয়ার রিমুভাল ক্রিম বা যে কোনো স্বাস্থ্যসম্মত এবং নিরাপদ উপায় ব্যবহার করা বৈধ। মূল লক্ষ্য হচ্ছে পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখা। তবে ৪০ দিনের বেশি সময় এসব পরিষ্কার না করলে তা অবহেলার পর্যায়ে পড়ে এবং তা গুনাহ হতে পারে। তবে শুধু এই কারণে সালাত বাতিল হবে বা অগ্রহণযোগ্য হবে—এমন কোনো বক্তব্য সহিহ হাদিসে পাওয়া যায় না। নাম...

ফোনে এই অ্যাপ থাকলেই সর্ব’নাশ! গ্যালারির ছবি যাচ্ছে হ্যা’কারদের হাতে

  আপনার ফোনে এমন একটি অ্যাপ লুকিয়ে থাকতে পারে, যা আপনার অজান্তেই গ্যালারির ছবি থেকে শুরু করে ব্যক্তিগত তথ্য চুরি করছে। নতুন এক ভয়ংকর ম্যালওয়ার ‘স্পার্ককিট্টি’। এই ছদ্মবেশী অ্যাপ অ্যান্ড্রয়েড এবং আইওএস উভয় প্ল্যাটফর্মেই সক্রিয়। দেখতে সাধারণ ক্রিপ্টোকারেন্সি অ্যাপ মনে হলেও, একবার ফোনে ডাউনলোড করলেই বিপদ! ফোনের ফটো গ্যালারিতে থাকা ব্যক্তিগত ছবি, ভিডিওসহ নানা তথ্য চুপিচুপিই হাতিয়ে নিচ্ছে এই অ্যাপ। কীভাবে কাজ করে এই ম্যালওয়ার? ‘স্পার্ককিট্টি’ অ্যাপটি একধরনের ছদ্মবেশী স্পাইওয়্যার, যা মূলত ব্যাকগ্রাউন্ডে ফোনের ক্যামেরা, গ্যালারি, লোকেশন ও মাইক্রোফোনে প্রবেশাধিকার নিয়ে নেয়। ব্যবহারকারীর অজান্তেই এটি রিমোট সার্ভারের সঙ্গে সংযুক্ত হয়ে ছবি বা তথ্য পাঠিয়ে দেয়। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, অ্যাপটি যেহেতু ক্রিপ্টোকারেন্সি অ্যাপের রূপে প্লে স্টোর বা বিভিন্ন উৎসে ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে, তাই অনেকেই বুঝে উঠতে পারছেন না কখন তাদের ফোনে প্রবেশ করেছে এই ভাইরাস। কীভাবে বুঝবেন ফোনে নজরদারি চলছে? আপনার ফোনে যদি হঠাৎ করে নিচের যেকোনো লক্ষণ দেখা দেয়, তাহলে সতর্ক হওয়ার সময় এসেছে— অস্বাভাবিকভাবে ব্যাটারির চার্জ কমে যাওয়া ওয়াই...

স্বর্ণ, টাকা বা জমির পরিবর্তে আগামী ১০ বছরে সবচেয়ে মূল্যবান হবে যে জিনিস

  বর্তমান জীবনে কোন জিনিসটি সবচেয়ে মূল্যবান? আপনি হয়ত বলবেন টাকা পয়সা অথবা কেউ বলতে পারেন, সোনা-রূপা অথবা প্রচুর জমি জায়গা পেলেই হয়ত জীবন স্বার্থক। ভারতের জেরোধার সহ-প্রতিষ্ঠাতা নিখিল কামাত কিন্তু অন্য কথা বললেন । আর তাঁর এই কথাই তোলপাড় ফেলে দিয়েছে বিশ্বে। নিখিল কামাত সম্প্রতি এমন কিছু বলেছেন যা ইঙ্গিত দেয় যে আগামী দিনে নগদ অর্থ, সোনা, রূপা, মূল্যবান গয়না বা জমি-জায়গার মতো জিনিস আর মূল্যবান থাকবে না। তিনি বলেন, তিনি বিশ্বাস করেন যে আগামী ১০ বছরে ইলেকট্রন এবং শক্তি আমাদের মুদ্রায় পরিণত হতে পারে। কামাতের এই চিন্তাভাবনা কেবল একটি কল্পনাই নয়, বরং দ্রুত বর্ধনশীল ডেটা সেন্টার এবং কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার বা AI এর ব্যবহারের প্রবণতা ও তার ফলে অবিশ্বাস্য মাত্রার উত্তরোত্তর বর্ধনশীল বিদ্যুৎ খরচের উপর ভিত্তি করে করা গবেষণা থেকে পাওয়া চমকপ্রদ তথ্য। ডেটা সেন্টার হল আপনার প্রতিটি অনলাইন কার্যকলাপ - তা সে নেটফ্লিক্স দেখা হোক বা ক্লাউডে কোনও ফাইল সংরক্ষণ করা হোক - প্রক্রিয়াজাত করার ব্যবস্থা বা পদ্ধতি। কিন্তু শুনলে চমকে যাবেন যে প্রতিটি নতুন ডেটা সেন্টার বছরে ৪ লক্ষ বৈদ্যুতিক গাড়ির মিলিত বিদ...

ইসলামী ব্যাংকে ১ লক্ষ টাকা জমা রাখলে মাসিক মুনাফা কত? সর্বশেষ আপডেট

  ২০২৫ সালের জানুয়ারি থেকে ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি-তে যারা ক্যাশ টাকা জমা রেখে নিরাপদ ও শরিয়াহভিত্তিক মুনাফা লাভ করতে আগ্রহী, তাদের জন্য ব্যাংকটি নতুন মুনাফার হার প্রকাশ করেছে। ব্যাংকের হালনাগাদ এই মুনাফার হার বিভিন্ন মেয়াদে ডিপোজিট করা গ্রাহকদের জন্য প্রযোজ্য হবে। মেয়াদী মুদারাবা টার্ম ডিপোজিট (এফডিআর) স্কিম: এটি সাধারণত তিন মাস, ছয় মাস, এক বছর, দুই বছর ও সর্বোচ্চ তিন বছরের জন্য ডিপোজিট করা যায়। ২০২৫ সালের আপডেট অনুযায়ী— ১ মাস মেয়াদে: মুনাফার হার ৬% ১ লক্ষ টাকা জমা রাখলে প্রতি মাসে মুনাফা ৫০০ টাকা টিআইএন না থাকলে উৎসে কর ১৫% কাটা হবে (৭৫ টাকা), ফলে নিট মুনাফা: ৪২৫ টাকা ৩ মাস মেয়াদে: আনুমানিক মোট মুনাফা: ২,১২৫ টাকা ৬ মাস মেয়াদে: আনুমানিক মোট মুনাফা: ৪,৩৭৮ টাকা ১ বছর মেয়াদে: আনুমানিক মোট মুনাফা: ৮,৯২৫ টাকা দ্রষ্টব্য: মেয়াদ পূর্ণ হওয়ার আগে এফডিআর ভাঙলে কোনো মুনাফা প্রদান করা হবে না। মুদারাবা মান্থলি প্রফিট ডিপোজিট স্কিম (MMDS): এটি একটি মাসিক ভিত্তিতে মুনাফা বিতরণের স্কিম, যার মেয়াদ সর্বনিম্ন ৩ বছর এবং সর্বোচ্চ ৫ বছর। ৩ বছর মেয়াদে: মুনাফার হার: ১১% ১ লক্ষ টাকা জমা রাখ...

আ.লীগের জনপ্রিয় ক্রিকেটার এমপি আটক

 মানিকগঞ্জ-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক নাঈমুর রহমান দুর্জয়কে গ্রেফতার করেছে মানিকগঞ্জ জেলা গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। বুধবার রাজধানীর লালমাটিয়া এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারের সময় দুর্জয় লালমাটিয়ার একটি বাসায় অবস্থান করছিলেন। তার বিরুদ্ধে দুর্নীতি ও আর্থিক অনিয়মসহ বিভিন্ন অভিযোগে একাধিক মামলা রয়েছে। উল্লেখ্য, ২০১৪ সালে দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মানিকগঞ্জ-১ (শিবালয়, ঘিওর ও দৌলতপুর) আসন থেকে প্রথমবারের মতো এমপি নির্বাচিত হন দুর্জয়। একই আসন থেকে পরের সংসদেও প্রতিনিধিত্ব করেন তিনি। বাংলাদেশ ক্রিকেট দল টেস্ট স্ট্যাটাস পাওয়ার পর প্রথম টেস্ট দলের অধিনায়কও ছিলেন তিনি। এছাড়া বিসিবির গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বেও দেখা গেছে তাকে। /এমএইচআর

স্ট্রো’ক হওয়ার ৭ দিন আগেই শরীর দেয় এই ৫টি সিগন্যাল! জানুন এখনই

  স্ট্রোক একটি প্রাণঘাতী সমস্যা, যা হঠাৎ করেই জীবনে আঘাত হানে। তবে অনেকেই জানেন না—স্ট্রোক হওয়ার আগেই শরীর কিছু স্পষ্ট সংকেত দিতে শুরু করে। বিশেষজ্ঞদের মতে, স্ট্রোক হওয়ার ৫ থেকে ৭ দিন আগে থেকেই দেহে দেখা দিতে পারে কিছু সতর্কবার্তা। যদি সময়মতো এই সংকেতগুলো চেনা যায়, তাহলে দ্রুত চিকিৎসা নিয়ে বড় ধরনের বিপদ এড়ানো সম্ভব। তাই এই লক্ষণগুলো জানাটা হতে পারে জীবন বাঁচানোর প্রথম ধাপ। চলুন জেনে নেই, স্ট্রোকের আগে শরীর যে ৫টি অ্যালার্মিং সিগন্যাল দিয়ে থাকে— ১. হঠাৎ মুখ, হাত বা পা অবশ হয়ে যাওয়া শরীরের এক পাশ—বিশেষ করে মুখ, হাত বা পা হঠাৎ অবশ লাগলে সেটা হতে পারে স্ট্রোকের আগাম ইঙ্গিত। অনেকে এটা ‘নর্মাল অবস্থা’ ভেবে উপেক্ষা করেন, কিন্তু এটি হতে পারে মারাত্মক ভুল। ২. চোখে ঝাপসা বা দৃষ্টিশক্তি কমে যাওয়া স্ট্রোকের পূর্বাভাস হিসেবে এক চোখে বা উভয় চোখেই হঠাৎ ঝাপসা দেখা, ডাবল ভিশন বা চোখে অন্ধকার দেখা দিতে পারে। এরকম হলে দ্রুত ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া জরুরি। ৩. কথা জড়িয়ে যাওয়া বা কথা বলতে অসুবিধা স্ট্রোকের আগের দিনগুলোতে কথা জড়িয়ে যাওয়া, অস্পষ্টভাবে কথা বলা কিংবা সাধারণ শব্দও মনে না পড়ার মতো সমস্যা দেখা ...